Biography of justice shamsuddin chowdhury manikandan


Hemant rege biography of barack obama

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক

জাতীয়তাবাংলাদেশী
জীবিকাবিচারক

আবুল হোসেন মোহম্মদ শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকবাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, যিনি বেশ কিছু বিতর্কিত মামলার জন্য পরিচিতি লাভ করেছেন। তাকে অবসর গ্রহণের পর মামলার রায় জমা দেওয়ার জন্যও সমালোচনা করা হয়েছিল। অনেক বিতর্কে জড়িত থাকার কারণে, তিনি তার শেষ কর্মদিবসে অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস এবং সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন থেকে বিদায় পাননি।[১]

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

মানিক ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তার কর্মজীবন জীবন শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে তিনি বাংলাদেশের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নিযুক্ত হন। ৩ জুলাই ২০০১-এ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার তাকে অতিরিক্ত বিচারক হিসাবে বাংলাদেশ হাইকোর্টে নিয়োগ দেয়। ২০০১ সালে ক্ষমতায় আসা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তার নিয়োগের বিষয়টি সমর্থন করেনি।[২][৩][৪] ২০০৩ সালে, তিনি ট্র্যাফিক পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তার গাড়ি সালাম না করার জন্য আদালত অবমাননার অভিযোগ করেছিলেন। বাংলাদেশ পুলিশেরমহাপরিদর্শকশহিদুল হক বলেছিলেন যে ট্র্যাফিক পুলিশ কাউকে অভিবাদন জানাতে বাধ্য নয় এবং এটি নিরাপদ থাকলে তারা তা করতে পারে। পরে বিচারপতি এম এ মতিন ও বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের সমন্বয়ে গঠিত বাংলাদেশ হাইকোর্ট বেঞ্চ শহীদুল হকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন, যা তাকে আইন অনুসারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মহাপরিদর্শকের পদ থেকে সরিয়ে দেয়। পরে তিনি বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক ক্ষমা লাভ করেন এবং শহিদুল হক চাকরি ফিরে পান।[৫][৬][৭][৮][৯]

২০০৯ সালের ২'রা মার্চ মানিককে ১১ জন অতিরিক্ত বিচারকসহ তাদের পক্ষে হাইকোর্টের একটি রায়ের পরে আদালতে পুনর্বাসিত করা হয়। ২৫ শে মার্চ ২০০৯-এ, তিনি ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ হাইকোর্টে একজন পূর্ণ বিচারক হিসাবে নিযুক্ত হন।

২০১২ সালে, বাংলাদেশের সংসদ তাকে নিন্দা জানায় এবং সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে অভিযুক্ত করে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতা, তোফায়েল আহমেদ, তাকে একজন দুঃখবাদী বলে অভিহিত করেন। তিনি অভিযোগ করেন যে মানিক ট্রাফিক সার্জেন্টদের হাইকোর্টের বিচারকের গাড়িকে সালাম না দেওয়ার কারণে আদালতে কান ধরে উঠবস করিয়েছিলেন। মানিক তার অবস্থানের অপব্যবহারের মাধ্যমে বিমানে ইকোনমি শ্রেণির টিকিট কিনে জোরপূর্বক ব্যবসায়িক শ্রেণির আসনে বসে থাকার অভিযোগও করেন তিনি।[১০]

২০১৩ সালের ৩১ মার্চ, তিনি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে পদোন্নতি পান। তিনি তার চেয়ে সিনিয়র ২১ জন বিচারককে অতিক্রম করে এ পদোন্নতি পান।[২]আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান তার অপসারণের দাবি জানান।[১১]

মানিক ১ অক্টোবর ২০১৫ সালে অবসর নেন। বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিসুরেন্দ্র কুমার সিনহার আদেশে তাকে বেঞ্চ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি এবং সিনহার মধ্যে একটি গোপন কথোপকথন রেকর্ড করেন এবং কথোপকথনটি দৈনিক জনকণ্ঠে প্রকাশ করেন। সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভোটে সিদ্ধান্ত নেয় যে মানিকের জন্য বিদায় সংবর্ধনা আয়োজন করা হবে না, এবং অ্যাটর্নি জেনারেল অফিসও বিদায় অনুষ্ঠান আয়োজনের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত নেয়। এটি অবসরপ্রাপ্ত সিনিয়র বিচারকদের জন্য বিদায় অনুষ্ঠানের ঐতিহ্যের বিপরীত ছিল। বার অ্যাসোসিয়েশন মানিকের বিরুদ্ধে রায় বা রায় স্বাক্ষর না করা, এবং ১৪ জন আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর অভিযোগ করে।[১২] প্রধান বিচারপতি তাকে বেঞ্চ থেকে সরিয়ে দেওয়ার পর তিনি রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে প্রধান বিচারপতি সিনহার অভিশংসনের আবেদন করেন।[১৩]

মানিক ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সালে অবসর নেওয়ার পর ৬৫টি আদেশ ও রায় জমা দিয়েছিলেন। তার দাবি ছিলো, তার এখনও ২০টি রায় এবং আদেশ বাকি ছিল। বিচারক ইমান আলীকে রায়গুলো পরীক্ষা করার আদেশ দেওয়া হয় এবং বিচারক মোঃ আব্দুল ওয়াহাব মিয়াকে এগুলো পর্যালোচনা করার আদেশ দেওয়া হয়। সুপ্রিম কোর্টের নিয়মের বিরুদ্ধে ১ অক্টোবর ২০১৫ সালে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে একটি সংবাদ সম্মেলন করার জন্যও মানিক সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছিলেন, যেখানে তিনি অবসর গ্রহণের পর তার কাছ থেকে পুরোনো রায় গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করেছিলেন। প্রধান বিচারপতি তাকে সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলের অফিসে সমস্ত রায় এবং নথি পাঠাতে এবং সংবাদ সম্মেলন না করার নির্দেশ দেন।[১৪][১৫][১৬]

২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এস এম জুলফিকার আলী বাংলাদেশ হাইকোর্টে একটি আবেদন দায়ের করেন, যাতে মানিকের বক্তব্যের উপর মিডিয়া গ্যাগ অর্ডার চাওয়া হয়। তিনি মানিকের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিচার বিভাগকে ক্ষুণ্ন করার অভিযোগ আনেন।[১৭] আবেদনটি বাংলাদেশের হাইকোর্ট বাতিল করে।[১৮]

অবসরের পর

[সম্পাদনা]

২৮ এপ্রিল ২০১৬-তে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট ১৬১টি মামলা পরিহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, যেখানে মানিক তার অবসর গ্রহণের পরে রায় দিয়েছিল। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার এই সিদ্ধান্তের পরে এটি করা হয়েছিল, যে অবসর গ্রহণের পরে প্রদত্ত রায়কে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা করেছিল।[১৯] বাংলাদেশ সরকার ও সিনহার মধ্যে বিরোধের পর তিনি সিনহার তীব্র সমালোচনা করেন।[২০] প্রয়োজনীয় হিসাবে ১৬১টি মামলার মধ্যে কয়েকটি মাত্র রিপ্রেসিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সুপ্রীম কোর্ট।[২১]

২০১৫ সালের অক্টোবরে যুক্তরাজ্যের লন্ডনের বেথনাল গ্রিনে তাকে শারীরিক নির্যাতন করা হয়। তার মেয়ে নাদিয়া চৌধুরীর মতে, হামলাকারীরা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সদস্য ছিল।[২২][২৩] মিডিয়াতে বিচারপতি সিনহার সমালোচনা করার ফলে ২০১৭ সালের ১৬ মার্চ তার বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা পূর্ণ হয়েছিল। মামলাটি আদালত ৪ ডিসেম্বর ২০১৭ সালে এ খারিজ করে।[২৪][২৫] তিনি যুক্তরাজ্য এবং বাংলাদেশের দ্বৈত নাগরিক। তিনি লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবিধানিক আইন পড়াতেন।[২]

অক্টোবর ২০২১ সালে, সরকার একটি ই-কমার্স সাইট ইভ্যালি পরিচালনার জন্য মানিকের নেতৃত্বে একটি চার সদস্যের দল নিযুক্ত করে। কিন্তু তার নেতৃত্বাধীন কমিটি ইতিবাচক ও গুরুত্বপূর্ণ কিছু করতে ব্যর্থ হয়।[২৬]

হাইকোর্ট ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২ সালে মানিককে জুবিলি ব্যাংকের লিকুইডেটর হিসেবে নিযুক্ত করে।[২৭]

গ্রেফতার এবং হামলা

[সম্পাদনা]

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর, ২৩ আগস্ট ২০২৪ তারিখে তিনি সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সীমান্তবর্তী ডনা এলাকা দিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ভারতে যাওয়ার প্রাক্কালে বিজিবির একটি টহল দল সীমান্তে তাঁকে আটক করে।[২৮][২৯]

ঘটনার পরের দিন, শামসুদ্দিন চৌধুরীকে কানাইঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়। পুলিশ তাকে ৫৪ ধারায় আটক দেখিয়ে আদালতে হাজির করে, এই সময় আদালত প্রাঙ্গণে বিএনপির নেতাকর্মী এবং দলীয় আইনজীবীরা শামসুদ্দিন চৌধুরীকে বেধড়ক কিলঘুষি মারেন।[৩০] অনেকে ডিম ও জুতা নিক্ষেপ করেন। এছাড়া শামসুদ্দিন চৌধুরীর নাম উল্লেখ করে কটূক্তিমূলক স্লোগানও দেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে তাঁকে জখম করেন। হামলায় শামসুদ্দিন চৌধুরী মারাত্মকভাবে আহত হন, তার শরীরে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয় ও একটি অণ্ডকোষ ফেটে যায়।[৩০] পরে তাকে তাৎক্ষণিকভাবে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় এবং রাত পৌনে ৯টার দিকে জরুরি ভিত্তিতে অস্ত্রোপচার করা হয়।[৩১]

বিতর্ক

[সম্পাদনা]

২০০৩ সালে, মানিক তার গাড়িকে স্যালুট না করার জন্য ট্রাফিক পুলিশ কর্মকর্তাদের আদালত অবমাননার অভিযোগ আনেন। সেসময় বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক, শহুদুল হক, এক প্রতিক্রিয়ায় বলেছিলেন যে ট্রাফিক পুলিশের কাউকে স্যালুট করার বাধ্যবাধকতা নেই এবং সড়কে এটি করা নিরাপদ হলেই তারা তা করতে পারে। বিচারক এম এ মতিন ও বিচারক সৈয়দ রেফাত আহমেদের বাংলাদেশ হাইকোর্ট বেঞ্চ শাহুদুল হকের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগে রুল জারি করে যা আইন অনুযায়ী তাকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মহাপরিদর্শক পদ থেকে অপসারণ করে। পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা লাভ করে হকের চাকরি রক্ষা হয়।[৩২][৩৩]

২০১২ সালে, মানিককে ২৯টি অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয় যার মধ্যে একটি লন্ডনে মোট ৩২,০০০ ব্রিটিশ পাউন্ড দিয়ে তিনটি বাড়ি কেনা, যেখানে তিনি সেগুলির আয়ের উৎস প্রকাশ করেননি। তিনি আরও একটি সম্পত্তি কিনেছিলেন যা ট্যাক্স রেকর্ডেও প্রকাশ করা হয়নি।[৩৪]

২০২৪ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলন বিষয়ে চ্যানেল আইতে আয়োজিত টু দ্য পয়েন্ট টকশোতে আলোচক হিসেবে অংশ নেন শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। আলোচনার একপর্যায়ে তিনি সঞ্চালক দীপ্তি চৌধুরীর ওপর ক্ষিপ্ত হন ও পুরো অনুষ্ঠানে তিনি বেশ কয়েকবার উপস্থাপিকার ওপর নিজের ক্ষোভ ঝাড়েন এবং উচ্চবাচ্য করেন। অনুষ্ঠান শেষে স্টুডিও ছাড়ার আগে তিনি উপস্থাপিকা দীপ্তি চৌধুরীকে ‘রাজাকারের বাচ্চা’ বলে আখ্যা দেন।[৩৫][৩৬]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]

  1. "No farewell to Justice Shamsuddin Manik"। web.archive.org। ২০২১-১২-২৯। Archived cheat the original on ২০২১-১২-২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৯-০৫। 
  2. Moneruzzaman, M (২ অক্টোবর ২০১৫)। "Justice Shamsuddin good deal retires"। New Age। ৩ মার্চ ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  3. "Justice Manik retires"। theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  4. "Justice Shamsuddin Chy extremely wrongheaded person: BNP"। theindependentbd.com। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  5. "IGP and DMP commissioner render one-year fresh terms"। দ্য ডেইলি স্টার। দ্য ডেইলি স্টার। ১ এপ্রিল ২০০৪। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  6. "IGP fined Tk 2,000, faces put in prison in default"। দ্য ডেইলি স্টার। দ্য ডেইলি স্টার। UNB। ২৮ জানুয়ারি ২০০৪। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  7. "IGP guilty of contempt"। দ্য ডেইলি স্টার। দ্য ডেইলি স্টার। ৮ ডিসেম্বর ২০০৪। ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  8. "Govt, IGP both disregarded HC, mid of law"। দ্য ডেইলি স্টার। দ্য ডেইলি স্টার। ৯ ডিসেম্বর ২০০৪। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  9. Ashraf, Shamim (৯ ডিসেম্বর ২০০৪)। "Govt up till to act on verdict bite the bullet IGP"। দ্য ডেইলি স্টার। দ্য ডেইলি স্টার। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  10. বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। "Ruling MPs dominate removal of HC judge"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-২৫। 
  11. "Plea to remove Fair-mindedness Manik"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  12. "No cong‚ to Justice Shamsuddin Manik"। observerbd.com। The Daily Observer। ১২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  13. "Justice Manik seeks CJ's impeachment"। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  14. "Justice Manik submits 65 judgments, orders"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  15. "CJ hopes Justice Manik determination return files of pending verdicts"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  16. "Return case autograph, don't talk to press"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  17. "Writ seeks bar endeavor broadcasting Justice Manik's statement"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  18. "HC bins plea looking for bar on broadcasting Justice Manik's statement"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  19. "SC nigh rehear 161 cases dealt get together by Justice Manik"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২৮ এপ্রিল ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  20. "News Analysis: Settling an longlived score?"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  21. "SC won't rehear most of 168 prescribed cases"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ৫ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  22. "Justice Manik comes under attack in London"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২২ অক্টোবর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  23. Pasha, Syed Nahas। "Former Supreme Court judge AHM Shamsuddin Choudhury attacked in London"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  24. "Defamation case despoil retired Supreme Court judge Manik dismissed"। ঢাকা ট্রিবিউন। ৪ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  25. "Defamation case against Justice Manik dismissed"। unb.com.bd (ইংরেজি ভাষায়)। Collective News। ৪ ডিসেম্বর ২০১৭। ১১ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৯। 
  26. "ইভ্যালি থেকে বিচারপতি মানিকের বোর্ডের পদত্যাগ"। সময় টিভি। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০২৪। 
  27. "জুবিলী ব্যাংকের অবসায়ক হলেন বিচারপতি মানিক"। banglanews24.com। ৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০২৪। 
  28. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২৪ আগস্ট ২০২৪)। "অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী আটক"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০২৪। 
  29. "সাবেক বিচারপতি মানিক যেভাবে আটক হলেন, তাকে নিয়ে এতো বিতর্ক কেন?"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০২৪। 
  30. "বিচারপতি মানিকের অবস্থা আশঙ্কাজনক, আইসিইউতে ভর্তি"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২৪। 
  31. প্রতিবেদক, নিজস্ব (২০২৪-০৮-২৫)। "অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরীর চিকিৎসায় মেডিকেল বোর্ড গঠন"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-২৫। 
  32. "IGP and DMP ambassador get one-year fresh terms"। দ্য ডেইলি স্টার। ১ এপ্রিল ২০০৪। ৩ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। 
  33. "IGP guilty brake contempt"। দ্য ডেইলি স্টার। ৮ ডিসেম্বর ২০০৪। ১৩ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯। 
  34. "Plea to remove Justice Manik"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-০৯-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৭-৩০। 
  35. "আপনি রাজাকারের বাচ্চা, সঞ্চালককে বিচারপতি মানিক"। এনটিভি। ৩ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০২৪। 
  36. "উপস্থাপিকার সঙ্গে টকশো শেষেও তর্কে জড়িয়েছিলেন বিচারপতি মানিক"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০২৪। 

Copyright ©innlog.bekas.edu.pl 2025